প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সীমান্ত বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টা টম হোমান সোমবার নিউজম্যাক্স–এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, প্রশাসন ইলহান ওমরের বিরুদ্ধে কথিত অভিবাসন জালিয়াতির অভিযোগ তদন্ত করছে।
হোমান বলেন, এই বিষয়ে কয়েক দিন আগে এক জালিয়াতি–তদন্তকারী আমাকে জানিয়েছেন। আমি জানতে চাই যে আমরা কি এ ফাইলগুলো পুনরায় পর্যালোচনা করতে পারি? জানেনই তো, এখানে অভিবাসন জালিয়াতির একটি বিষয় ছিল। গত চার বছরে যখন বিষয়টি প্রথম উত্থাপিত হয়, তখনই সীমাবদ্ধতার আইনি মেয়াদএকটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
তিনি আরও বলেন, আমরা এখন নথিগুলো টানছি, ফাইলগুলো বের করছি এবং দেখছি। যিনি তদন্ত করছেন যাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি, যিনি এইচএসআই (হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশনস)–এর অন্যতম সেরা জালিয়াতি তদন্তকারী—তিনি বলেছেন, তিনি ফাইলটি অবশ্যই পর্যালোচনা করবেন। তাই এই সপ্তাহে আমি বিষয়টি অনুসরণ করছি, দেখব কী হয়। নিউজউইক ওমরের মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করেছে।
ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন যে ওমর নাকি তার ভাইকে বিয়ে করেছিলেন এমন এক দাবি যা ওমর বহুবার অস্বীকার করেছেন। ইলহান ওমরের জন্ম ১৯৮২ সালে সোমালিয়ায়। তিনি আট বছর বয়সে গৃহযুদ্ধের কারণে পরিবারসহ দেশ ছাড়েন। চার বছর কেনিয়ার একটি শরণার্থী শিবিরে থাকার পর ১৯৯৫ সালে তারা যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পান। ২০০০ সালে ১৭ বছর বয়সে তিনি মার্কিন নাগরিক হন।
মঙ্গলবার এক সমাবেশে ট্রাম্প ওমরকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করে বলেন, 'ইলহান ওমর যাই হোক তার নাম। মাথায় ছোট একটা পাগড়ি। আমি তাকে ভালোবাসি! সে আসে, কিছুই করে না শুধু অভিযোগ করে। সে এমন একটি দেশ থেকে এসেছে, যা পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর একটি বলে ধরা হয়, ঠিক না? তাদের কোনো সামরিক বাহিনী নেই, কিছুই নেই, কোনো সংসদ নেই। তারা সংসদ মানে কী তাও জানে না। কিছুই নেই, কোনো পুলিশ নেই, নিজেরাই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করে, নিজেদেরই সব সময় হত্যা করে। দারুণ। সে আমাদের দেশে আসে, আর সবসময় অভিযোগ করে, ‘সংবিধান আমাকে এটা করার অধিকার দিয়েছে।’আমাদের উচিত তাকে এখান থেকে বের করে দেওয়া। সে নাকি যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার জন্য তার ভাইকে বিয়ে করেছে।'
এ বিষয়ে ওমর এক্স–এ লিখেছেন, ট্রাম্পের আমার প্রতি এই অদ্ভুত আসক্তি স্বাভাবিক নয়। তার সত্যিই মানসিক সাহায্য দরকার। যেহেতু তার দেখানোর মতো কোনো অর্থনৈতিক সাফল্য নেই, তাই এখন সে আবার বর্ণবাদী মিথ্যা ছড়াতে শুরু করেছে। সে জাতীয়ভাবে লজ্জাজনক অবস্থায় রয়েছে।
হোমান বলেন, এই বিষয়ে কয়েক দিন আগে এক জালিয়াতি–তদন্তকারী আমাকে জানিয়েছেন। আমি জানতে চাই যে আমরা কি এ ফাইলগুলো পুনরায় পর্যালোচনা করতে পারি? জানেনই তো, এখানে অভিবাসন জালিয়াতির একটি বিষয় ছিল। গত চার বছরে যখন বিষয়টি প্রথম উত্থাপিত হয়, তখনই সীমাবদ্ধতার আইনি মেয়াদএকটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
তিনি আরও বলেন, আমরা এখন নথিগুলো টানছি, ফাইলগুলো বের করছি এবং দেখছি। যিনি তদন্ত করছেন যাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি, যিনি এইচএসআই (হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ইনভেস্টিগেশনস)–এর অন্যতম সেরা জালিয়াতি তদন্তকারী—তিনি বলেছেন, তিনি ফাইলটি অবশ্যই পর্যালোচনা করবেন। তাই এই সপ্তাহে আমি বিষয়টি অনুসরণ করছি, দেখব কী হয়। নিউজউইক ওমরের মন্তব্য জানতে যোগাযোগ করেছে।
ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন যে ওমর নাকি তার ভাইকে বিয়ে করেছিলেন এমন এক দাবি যা ওমর বহুবার অস্বীকার করেছেন। ইলহান ওমরের জন্ম ১৯৮২ সালে সোমালিয়ায়। তিনি আট বছর বয়সে গৃহযুদ্ধের কারণে পরিবারসহ দেশ ছাড়েন। চার বছর কেনিয়ার একটি শরণার্থী শিবিরে থাকার পর ১৯৯৫ সালে তারা যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় পান। ২০০০ সালে ১৭ বছর বয়সে তিনি মার্কিন নাগরিক হন।
মঙ্গলবার এক সমাবেশে ট্রাম্প ওমরকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করে বলেন, 'ইলহান ওমর যাই হোক তার নাম। মাথায় ছোট একটা পাগড়ি। আমি তাকে ভালোবাসি! সে আসে, কিছুই করে না শুধু অভিযোগ করে। সে এমন একটি দেশ থেকে এসেছে, যা পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ দেশগুলোর একটি বলে ধরা হয়, ঠিক না? তাদের কোনো সামরিক বাহিনী নেই, কিছুই নেই, কোনো সংসদ নেই। তারা সংসদ মানে কী তাও জানে না। কিছুই নেই, কোনো পুলিশ নেই, নিজেরাই নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করে, নিজেদেরই সব সময় হত্যা করে। দারুণ। সে আমাদের দেশে আসে, আর সবসময় অভিযোগ করে, ‘সংবিধান আমাকে এটা করার অধিকার দিয়েছে।’আমাদের উচিত তাকে এখান থেকে বের করে দেওয়া। সে নাকি যুক্তরাষ্ট্রে ঢোকার জন্য তার ভাইকে বিয়ে করেছে।'
এ বিষয়ে ওমর এক্স–এ লিখেছেন, ট্রাম্পের আমার প্রতি এই অদ্ভুত আসক্তি স্বাভাবিক নয়। তার সত্যিই মানসিক সাহায্য দরকার। যেহেতু তার দেখানোর মতো কোনো অর্থনৈতিক সাফল্য নেই, তাই এখন সে আবার বর্ণবাদী মিথ্যা ছড়াতে শুরু করেছে। সে জাতীয়ভাবে লজ্জাজনক অবস্থায় রয়েছে।
ইমা এলিস, নিউ ইয়র্ক